লোশন চুলের যাবতীয় সকল সমস্যা গুলো তে কাজ করে, এবং চুলের সব সমস্যা দূর করে মাথায় চুলের পরিমাণ বাড়ায়, এটা চুলের হাই প্রোটিন। ৫টি পাওয়ারফুল গাছের নির্যাস এর পারফেক্ট কম্বিনেশন। লোশন চুলের ক্ষতিগ্রস্ত ফলিকল গুলোকে দ্রুত ঠিক করবে এবং চুলের গ্রথকে ৩ গুণ বাড়িয়ে দিবে ২ সপ্তাহে চুল পরা বন্ধ হবে খুশকি গায়েব হবে। এবং মাথায় নতুন চুলের উপস্থিত টের পাবেন।
হেয়ার ওয়াশার হচ্ছে গাছের রস দিয়ে বানানো শেম্পু... দোকানের সব কেমিক্যাল শ্যাম্পুর বিকল্প। দোকানের রেগুলার নামিদামি ব্র্যান্ডের শ্যাম্পু গুলো বিভিন্ন ক্ষতিকর কেমিক্যাল দিয়ে বানানো হয় ওইগুলো ব্যবহার করলে চুলের ক্ষতি হয়.. তাই সবার চুলের ভালোর জন্য আমরা ওই গুলো ব্যবহার করতে নিষেধ করে থাকি।
হেয়ার লোশন এক দিন পরপর বা রোজ রাতে চুলের গোড়ায় পুরো মাথার তালুতে ভালো করে ১৫/২০ মিনিট ম্যাসেজ করে রেখে দিবেন। পরদিন ধুয়ে ফেলবেন।
এটি সম্পুর্ন প্রাকৃতিক এবং ক্যামিকেলহীন।তাই এটি ব্যবহারের আগে-পরে ফ্রিজের নরমালে সংরক্ষণ করুন।
চুল ধোয়ার জন্য যে কোন একটি ক্যামিকেল বিহীন শ্যাম্পু ব্যবহার করুন, অথবা শুধু পানি দিয়ে ধুয়ে ফেল্লেও হবে
হেয়ার ওয়াশার শেম্পুর মতো করে আপনার ইচ্ছে এবং পরিমাণ মতো ব্যবহার করুন
বোতলটি প্রত্যেকবার ঝাকিয়ে ঝাকিয়ে ব্যবহার করুন
উপকারিতাঃ
এটি সম্পুর্ন প্রাকৃতিক। প্রকৃতির পাচটি পাওয়ারফুল উপাদানের গানিতিক পরিমাপের সংমিশ্রণে এটি তৈরি। নিয়মিত ব্যবহারে আপনার চুল হবে-
কুচকুচে কালো
খুবই মজবুত
একদম খুশকিহীন
পাতলা সব চুলগুলো হবে মোটা আর স্বাস্থ্যউজ্জ্বল।
মাথার ত্বকের এলার্জি-খুশকি সহ যাবতীয় সকল চুল ও মাথার ত্বক রিলেটেড সমস্যায় আপনি হবেন নিশ্চিন্ত। ধীরে ধীরে আপনার মাথায় চুলের পরিমাণ বেড়ে গিয়ে চুল হবে ঘন,মোটা আর ঝলমলে। তাই চুলের ভালোর জন্য এটি নিয়মিত ব্যবহার করুন।